Area -51 সমন্ধে সংক্ষিপ্ত আলোচনা।

এরিয়া 51 একটি সামরিক ঘাঁটি, যেখানে বেসামরিক মানুষ প্রবেশ করতে পারে না। কিন্তু দীর্ঘদিন যাবৎ এলিয়েন অনুরাগী এবং ইউফোলজিস্টদের মাঝে ষড়যন্ত্রের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। কারণ, তারা বিশ্বাস করে যে, Area 51 এর বিস্তীর্ণ মরুভূমির আয়তনের মধ্যে কোথাও একটি ভারী সুরক্ষিত আন্ডারগ্রাউন্ড ল্যাব যেখানে সরকার বন্দী এলিয়েন বিমানগুলি রাখে এবং অধ্যয়ন করে, এবং Area 51 এ অনেক এলিয়েন কাজ করে।

রাষ্ট্রপতি ডোয়াইট আইজেনহাওয়ার নেতৃত্বেArea 51 লাস ভেগাসের 120মাইল উত্তর-পশ্চিমে তৈরী করা হয়, এটি এয়ার ফোর্স-চালিত নেভাদা টেস্ট এবং ট্রেনিং রেঞ্জের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই এলাকা তৈরী করা হয় মূলত নতুন বিমানগুলি পরীক্ষা করার জন্য এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি দেখতে পারে।

বর্তমানে, মার্কিন গভর্মেন্টArea 51 এর ব্যাপারে তেমন কিছু বলে না। কিন্তু কিছু তথ্য মতে জানা যায় যে, এই এলাকায় নতুন যুদ্ধবিমান তৈরী করা হয়। প্রায় সময় এই এলাকার আশেপাশে অপিরিচিত বস্তু আকাশে উড়তে দেখা যায়।

অ্যান্টার্কটিকা (Antarctica) সমন্ধে সংক্ষিপ্ত আলোচনা

বিশ্বের দক্ষিণতম এবং পঞ্চম বৃহত্তম মহাদেশের নাম হলো অ্যান্টার্কটিকা। এটি বিশ্বের উচ্চতম, শুষ্কতম, বাতাসযুক্ত, শীতলতম এবং বরফ আবৃত মহাদেশ। অ্যান্টার্কটিকার আয়তন 14.2 মিলিয়ন বর্গ কিমি (5.5 মিলিয়ন বর্গ মাইল) যার 98 শতাংশ জমি পুরু বরফ দ্বারা আচ্ছাদিত। অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকা এবং পূর্ব অ্যান্টার্কটিকা দ্বারা বিভক্ত। অ্যান্টার্কটিকাতে যে পরিমান বরফ রয়েছে তা পৃথিবীর 90 শতাংশ বরফ এবং ৮০ শতাংশ মিঠা পানি বহন করে। অ্যান্টার্কটিকাতে বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী বাস করে, যেমন- শ্বেত ভাল্লুক, কিলার তিমি, ৪৫ প্রজাতির পাখি যার মধ্যে পেঙ্গুইন উল্লেখযোগ্য।

আমাজন রেইন ফরেস্ট (Amazon Rain Forest) সমন্ধে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা।

আমাজন রেইনফরেস্ট পৃথিবীর বৃহৎ গ্রীষ্মমন্ডলীয় রেইনফরেস্ট, যা 2,300,000 বর্গ মাইল (6,000,000 বর্গ কিমি) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। ব্রাজিলের মোট আয়তনের প্রায় 40 শতাংশ নিয়ে গঠিত, এর পূর্বে আটলান্টিক মহাসাগর, পশ্চিমে আন্দিজ পর্বতমালা, উত্তরে গায়ানা হাইল্যান্ডস এবং দক্ষিণে ব্রাজিলের কেন্দ্রীয় মালভূমি।

আমাজন রেইনফরেস্ট হল বিশ্বের সবচেয়ে ধনী এবং সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় বন, যেখানে কয়েক মিলিয়ন প্রজাতির পোকামাকড়, গাছপালা, পাখি এবং অন্যান্য ধরণের জীবন রয়েছে, অনেকগুলি এখনও বিজ্ঞান দ্বারা রেকর্ড করা হয়নি। আমাজন বনে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ যার মধ্যে মির্টল, লরেল, পাম এবং বাবলা, সেইসাথে রোজউড, ব্রাজিল বাদাম এবং রাবার গাছ উল্লেখযোগ্য। চমৎকার কাঠ মেহগনি এবং আমাজনীয় সিডার দ্বারা সজ্জিত আমাজন বন। উল্লেখযোগ্য বন্যপ্রাণীর মধ্যে রয়েছে জাগুয়ার, মানাটি, তাপির, লাল হরিণ, ক্যাপিবারা এবং অন্যান্য অনেক ধরণের ইঁদুর এবং বিভিন্ন ধরণের বানর। তাছাড়া, ভিবিন্ন প্রজাতির পোকামাকড় রয়েছে। এইসব পোকামাকড়ের মধ্যে অনেক পোকামাকড় বিজ্ঞান দ্বারা রেকর্ড করা হয়নি।

সাহারা মরুভুমি (Sahara Desert) সমন্ধে সংক্ষিপ্ত আলোচনা।

সাহারা হল বিশ্বের বৃহত্তম উষ্ণ মরুভূমি, যার আয়তন 9.4 মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার (3.6 মিলিয়ন বর্গ মাইল)। সাহারা মরুভূমির নাম রাখা হয় আরবি নাম “সাহারা” থেকে যার অর্থ হলো “মরুভুমি”।

সাহারা মরুভুমি অনেক বড়, এবং এর সীমানা অনেকটাই রোমাঞ্চকর। যেমন- পূর্বে লোহিত সাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর, দক্ষিণে সাহেল সাভানা, এবং উত্তরে ভূমধ্যসাগর। এছাড়া ১১ টি দেশ জুড়ে রয়েছে সাহারা মরুভুমি। যেমন- পশ্চিম সাহারা, চাদ, মিশর, লিবিয়া, মালি, সুদান, তিউনিসিয়া, আলজেরিয়া, মৌরিতানিয়া, মরক্কো, নাইজার।

সাহারা মরুভুমি শুস্ক এবং কঠোর হওয়া সত্ত্বেও কিছু প্রাণী এবং উদ্ভিদ রেয়েছে, যেইগুলো সাহারা মরুভূমিতে টিকে আছে। বিশ্ব বন্যপ্রাণী তহবিল অনুসারে 70টি পরিচিত স্তন্যপায়ী প্রজাতি, প্রায় 500 প্রজাতির উদ্ভিদ, 100টি সরীসৃপ প্রজাতি এবং 90টি এভিয়ান প্রজাতি রয়েছে। এছাড়া, বিভিন্ন প্রজাতির মাকড়সা, বিচ্ছু এবং অন্যান্য ছোট আর্থ্রোপড রয়েছে।

জার্নাল অফ ক্লাইমেটে প্রকাশিত 2018 সালের সমীক্ষা অনুসারে, ১৯২০ থেকে এই পযন্ত সাহারা মরুভুমি ১০% বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রত্যেক বছর শুস্ক মৌসুমে মরুভুমি প্রসারিত হয় এবং শুস্ক মৌসুমের শেষে মরুভুমি সংকুচিত হয়। কিন্তু মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সাহারা মরুভুমি দিন দিন বিস্তার হচ্ছে। 

রহস্যময় বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল (Bermuda Triangle)

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল, উত্তর আমেরিকার উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের একটি অংশ। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে যেখানে ৫০ টিরও বেশি জাহাজ এবং ২০ টি বিমান রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়েছে বলে জানা গেছে। ফ্লোরিডা প্যানহ্যান্ডেলের আটলান্টিক উপকূলে (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে), বারমুডা এবং বৃহত্তর অ্যান্টিলেস দ্বারা চিহ্নিত একটি অস্পষ্ট ত্রিভুজাকার আকৃতি দ্বারা সীমানা অঙ্কন করা হয়েছে।

১৯ শতকের মাঝামাঝি এই অঞ্চলে কিছু অব্যক্ত ঘটনার রিপোর্ট পত্রিকায় প্রকাশ পেতে থাকে। এই এলাকায় কিছু জাহাজ কোন কারণ সম্পূর্ণরূপে পরিত্যক্ত অবস্থায় আবিষ্কৃত হয়েছে, কিন্তু এইসব জাহাজের সমস্যা হওয়ার পূর্বে কোনো তথ্য প্রেরণ করেনি। এছাড়া, একবার কিছু প্লেন অদৃশ্য হয়ে গেছে, পরে এইসব প্লেনের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়া যায়নি।

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলর রহস্য ব্যাখ্যা করার জন্য উন্নত কিছু তত্ত্ব কল্পনাপ্রসূত হয়েছে। ধারণা করা হয় ভূ-পদার্থগত এবং পরিবেশগত কারণগুলি সম্ভবত দায়ী। এছাড়া, আটলান্টিক মহাসাগরের এই এলাকায় একাধিক দিক থেকে ঝড় একত্রিত হতে পারে, যার ফলে দুর্বৃত্ত তরঙ্গ হয়ে রহস্যময় দুর্ঘটনা ঘটে থাকে।

দক্ষিণ মহাসাগর বা এন্টার্কটিকা মহাসাগর (Antarctic Ocean) সমন্ধে সংক্ষিপ্ত আলোচনা।

দক্ষিণ মহাসাগর, যা অস্ট্রেলীয় মহাসাগর এবং এন্টার্কটিক মহাসাগরের নামে পরিচিত। এই সমুদ্রের পানি পৃথিবীর সর্ব প্রাচীন পানি। এই সাগর 60 ° S অক্ষাংশের দক্ষিণে এবং অ্যান্টার্কটিকা অবরুদ্ধ। ক্যাপ্টেন জেমস কুক 1770-এর দশকে তাঁর যাত্রাপথের মাধ্যমে দক্ষিণ মহাসাগর আবিষ্কার করে।

দক্ষিণ মহাসাগর 21,960,000 বর্গ কিমি জুড়ে এবং এটি 71,800,000 কিউবিক কিমি জল ধারণ করে। এর গড় গভীরতা  3,270 মিটার, কিন্তু দক্ষিণ জর্জিয়া দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্বে দক্ষিণ স্যান্ডউইচ ট্রেঞ্চে হলো সর্বোচ্চ 7,432 মিটার গভীরতা রয়েছে।

দক্ষিণ মহাসাগরে স্রোতের প্রবাহ জটিল। ঠান্ডা বাতাস, বহির্মুখী বিকিরণ, এবং অ্যান্টার্কটিক মহাদেশের কাতাবাটিক বাতাসের দ্বারা শীতল থাকে।

উত্তর মহাসাগর বা আর্কটিক মহাসাগর (Arctic Ocean) সমন্ধে সংক্ষিপ্ত আলোচনা

উত্তর মহাসাগর বা আর্কটিক মহাসাগর উত্তর গোলার্ধের সুমেরু অঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বের ক্ষুদ্রতম এবং সর্বাপেক্ষা কম গভীরতম  মহাসাগর। এর আয়তন প্রায় ১,৪০,৫৬,০০০ কিমি, যা প্রায় রাশিয়ার সমান। এটি পৃথিবীর পাঁচটি প্রধান মহাসাগরের অন্যতম। ইন্টারন্যাশানাল হাইড্রোগ্রাফিক অর্গানাইজেশন (IHO) তথা আন্তর্জাতিক জললেখচিত্রন সংস্থা এটিকে মহাসাগরের স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে কোনো কোনো সমুদ্রবিদ এটিকে সুমেরু ভূমধ্যসাগর (Arctic Mediterranean Sea) বা সুমেরু সাগর (Arctic Sea) বলে থাকে।

আর্কটিক মহাসাগরের প্রায় সমগ্র অংশই ইউরেশিয়া ও উত্তর আমেরিকা মহাদেশ দ্বারা বেষ্টিত। বছরের বেশিরভাগ সময় এই মহাসাগরের অংশবিশেষ বরফে ঢাকা থাকে। শীতকালে সম্পূর্ণ মহাসাগরটিই বরফে ঢাকা পড়ে যায়, কিন্তু গ্রীষ্মকালে প্রায় ৫০% বরফ গলে যায়। উত্তর মহাসাগরের তাপমাত্রা ও লবণাক্ততা ঋতু অণুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয়। সমুদ্রের বরফের আবরণীর গলন ও জমাট বাঁধার কারণেই এমনটি হয়ে থাকে। পাঁচটি প্রধান মহাসাগরের তুলনায় এই মহাসাগরের জলের লবণাক্ততা কম। এর কারণ,

  1. বাষ্পীভবনের নিম্ন হার।
  2. বিভিন্ন বড়ো ও ছোটো নদী থেকে এসে মেশা মিষ্টি জলের প্রবাহ।
  3. পার্শ্ববর্তী উচ্চ লবণাক্ততাযুক্ত মহাসাগরগুলির সঙ্গে সীমাবদ্ধ সংযোগ থাকায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশানাল স্নো অ্যান্ড আইস ডেটা সেন্টার (NSIDC) উপগ্রহ তথ্যের মাধ্যমে উত্তর মহাসাগরের বরফাবরণী ও বরফ গলনের দৈনিক তথ্য রাখে।

ভারত মহাসাগর (Indian Ocean) সমন্ধে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

ভারত মহাসাগর পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম মহাসাগর, যার আয়তন প্রায় ৭৩,৪২৭,০০০ বর্গকিলোমিটার। আরব সাগর, বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান সাগর হলো ভারত মহাসাগরে অংশ। পৃথিবীর প্রায় ২০% জল এই সমুদ্রের অন্তর্গত। এর গড় গভীরতা ৩৮৭২ মিটার, কিন্তু এর সর্ব্বোচ গভীরতা ৭৭২৫ মিটার; যা জাভা দ্ব্বীপের দক্ষিণে অবস্থিত জাভা খাদ নামে পরিচিত।

ভারত মহাসাগরের পূর্বে অস্ট্রেলিয়া, পশ্চিমে আফ্রিকা, উত্তরে এশিয়া, এবং দক্ষিণে অ্যান্টার্কটিকা আছে।

অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে এই সমুদ্র বিশেষ ভূমিকা পালন করে আসছে। চট্টগ্রাম, কলকাতা, মুম্বাই, চেন্নাই, মেলবোর্ন, জাকার্তা, কলম্বোর বন্দর গুলো এই সমুদ্রের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।

আটলান্টিক মহাসাগর (Atlantic Ocean) সমন্ধে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

আটলান্টিক মহাসাগর বা অতলান্ত মহাসাগর পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাসাগর। এটি পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রায় এক পঞ্চমাংশ এলাকা জুড়ে অবস্থিত, এর আয়তন ১০৬.৪ মিলিয়ন বর্গকিলোমিটার, যা বিশ্ব মহাসাগরের ২৩.৫%। আটলান্টিক মহাসাগরের পূর্বে  ইউরোপ ও আফ্রিকা মহাদেশ অবস্থিত, পশ্চিমে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ, দক্ষিণে দক্ষিণ মহাসাগর, এবং উত্তরে উত্তর মহাসাগর।

রহস্য ঘেরা বারমুডা ট্রায়াঙ্গল এই আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত।

 আটলান্টিক মহাসাগরকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। নিম্নে নাম গুলো দেওয়া হলো-

১. মধ্য আটলান্টিক।

২. উত্তর আটলান্টিক।

৩. দক্ষিণ আটলান্টিক।

প্রশান্ত মহাসাগর (Pacific Ocean) সমন্ধে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

প্রশান্ত মহাসাগর পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর। এর আয়তন ১৬৯.২ মিলিয়ন বর্গকিলোমিটার যার দক্ষিণে অ্যান্টার্কটিকা, পশ্চিমে এশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া; এবং এর পূর্বে রয়েছে দুই আমেরিকা মহাদেশ। 

 প্রশান্ত মহাসাগর পৃথিবীর সমস্ত ভূমি পৃষ্ঠের চেয়ে আয়তনে বেশি, এবং এর রয়েছে প্রায় ২৫ হাজার দ্বীপ; যা অন্য ৪টি সমুদ্রের কাছে সম্মিলিতভাবে নেই। বিশ্বের প্রায় ৭০ শতাংশ আগ্নেয়গিরি এই মহাসাগরে অবস্থিত। এর গভীরতা ৪,০০০ মিটার এবং পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম বিন্দু মারিয়ানা ট্রেন্জ (১০,৯১১ মিটার) এই সমুদ্রে অবস্থিত।

অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে প্রশান্ত মহাসাগর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এই সমুদ্রে আছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নৌ রুট ও বন্দর, যার মধ্যে লস অ্যাঞ্জেলেস, ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, সাংহাই, সানফ্রান্সিসকো এবং সিডনি হারবার অন্যতম।

এই সমুদ্রের স্রোত গুলো ১২ ভাগে বিভক্ত। নিম্নে স্রোতের নাম গুলো দেওয়া হলো-

1.   কুমেরু স্রোত (শীতল)।

2.   পেরু স্রোত বা হ্যামবোল্ড স্রোত (শীতল)।

3.   দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোত (উষ্ণ)।

4.   নিঊ সাউথ ওয়েলস স্রোত বা পূর্ব অস্ট্রেলীয় স্রোত (ঊষ্ণ)।

5.   উত্তর নিরক্ষীয় স্রোত (উষ্ণ)।

6.   জাপান স্রোত বা কুরোশিয়ো (উষ্ণ)।

7.   উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরীয় স্রোত (উষ্ণ)।

8.   ক্যালিফোর্নিয়া স্রোত (শীতল)।

9.   আলাস্কা বা অ্যালুশিয়ান স্রোত (উষ্ণ)।

10.বেরিং স্রোত (শীতল)।

11.নিরক্ষীয় বিপরীত স্রোত বা প্রতিস্রোত (উষ্ণ)।

12.প্রশান্ত মহাসাগরীয় শৈবাল স্রোত।