পুরুষ লিঙ্গের শক্তি কম

আমার পুরুষ লিঙ্গের শক্তি কম। এখন কি করতে পারি ?

আমি নতুন বিয়ে করেছি। আমার মনে হচ্ছে আমার আমার পুরুষ লিঙ্গের শক্তি কম। এখন কি করতে পারি। আমার সোনা দাড়ায় কিন্তু তা অত শক্ত হয় না। আমাকে একটা উপায় বলে দিন।
প্রথমত আপনি অপনার সঙ্গীর সাথে সময় কাটান। যৌণ সুধা জাগ্রত করুন। যৌণ সুধা যত বেশি হয় লিঙ্গ তত বড় ও শক্ত হয়। তারপরেও কাজ না হলে আপনি vigorex 100 খেতে পারেন। বিছানায় যাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে vigorex 100 খাবেন। তবে আপনি প্রেসার এর রুগী হলে এই ট্যাবলেট খাবেন না। সর্বোপরি আপনি একজন ডক্টর এর পরামর্শ নিতে পারেন।

হঠাৎ ঝাপসা দেখা

হঠাৎ চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হলে করণীয় কি?
নিম্নলিখিত কারণে একজন হঠাৎ চোখে ঝাপসা দেখতে পারেন :

১। উচ্চ রক্তচাপ
২। রক্তে চিনির পরিমান কম
৩। অতিরিক্ত গরমের কারণে প্রচুর ঘামা

এ অবস্থায় পায়ের নিচে বালিশ রেখে কিছুক্ষন বিশ্রাম নিতে হবে। এরপর নিকটস্থ ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী কারণ নির্ণয়ের মাধ্যমে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

হার্নিয়া

হার্নিয়া কেন হয় ?

শরীরের ভিতরের অংশ যেমন অন্ত্র যদি চাপ সৃষ্টি করে ও বের হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয় তবে তা চামড়ায় ফুলে উঠে ও বাহির থেকে বোঝা যায়। এটি হার্নিয়া। শরীরের গঠনগত কারণে বা অপারেশন এর কারণে শরীরের ভিতরের পেশী দুর্বল হলে হার্নিয়া হতে পারে। এ সময় ফলের জায়গা লাল হয়ে যায় বা কালো হয়ে যায় ও হাঁটাচলার সময় অসুবিধা হয়। এ ধরণের লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে হবে।  সুষম খাবার, আঁশযুক্ত ফল ও খাবার, নিয়মিত এক্সারসাইজ করলে হার্নিয়া প্রতিরোধ করা যায়। ভারী জিনিস বা ওজন উত্তোলনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যাদের কোষ্টকাঠিন্য আছে তারা এটি নিরাময়ের জন্য নিদৃষ্ট খাবার খেতে হবে।  

সবার জন্য শুভকামনা।

জন্ডিস এর লক্ষণ

জন্ডিস এর লক্ষণ প্রতিকার কি ?

শরীর বিলোরুবিন এর পরিমান বেড়ে গেলে জন্ডিস হয়। এ সময় শরীরের চামড়া ও চোখ হলুদ বর্ণ ধারণ করে। ক্ষুধা মন্দা, বমি ভাব, দুর্বলতা, পস্রাব এর রং হলুদ ইত্যাদি জন্ডিস এর লক্ষণ। দৈনিক ৭-৮ গ্লাস পানি, পরিমিত দুধ, আঁশ জাতীয় খাদ্য, রঙিন ফল যেমন আম, কমলা, পেঁপে, সবজি ইত্যাদি নিয়মিত খেলে জন্ডিস থেকে দূরে থাকা যায়। এ রোগ হলে ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

সবার জন্য শুভকামনা।

পিত্তথলির পাথর

পিত্তথলির পাথর এর লক্ষণ প্রতিকার কি ?

 খাবার এর পর বিশেষ করে তেল জাতীয় খাবার খাওয়ার পর পেটে বা বুকের মাঝখানে তীব্র ব্যথা, বমি বমি ভাব ইত্যাদি এর অন্যতম লক্ষণ। প্রতিরোধের জন্য ভালো চর্বি যেমন সামুদ্রিক মাছ, অলিভ অয়েল খেতে হবে ও খারাপ চর্বি যেমন ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার বাদ দিতে হবে। আঁশ জাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে, শর্করা ও চিনি বাদ দিতে হবে। আলট্রা সোনোগ্রাম এর মাদ্ধমে পিত্তথলির পাথর সম্পর্কে নিশ্চিত হাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে হবে।

সবার জন্য শুভকামনা।

পলিসিস্টিক ওভারি কি?

প্রাপ্ত বয়স্ক নারীদের ওভারিতে অনেক সময় ছোট ছোট পানির থলে সৃষ্টি হয় যা ডিম্বাশয় কে আঙুরের থোকার মতো রূপ নেয়। এর কারণে ডিম্বাণু তৈরিতে বাধা সৃষ্টি হয়। অনিয়মিত মাসিক, বন্ধ্যাত্ব, ওজন বাড়া, ব্রণ এর উপস্থিতি ইত্যাদি এর লক্ষণ। লক্ষণ দেখা দিলে অনতিবিলম্বে ডাক্তার এর পরামর্শ ও চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। 

সবার জন্য শুভকামনা।

ফ্যাটি লিভার কি?

শহুরে জীবনে ফ্যাটি লিভার একটি পরিচত শারীরিক অবস্থা। শরীরে চর্বির পরিমান বেশি হলে সেগুলো যকৃৎ এ জমা হয় ও ফ্যাটি লিভার এর সৃষ্টি করে। এর তৎক্ষণাৎ প্রিতিক্রিয়া নাই তবে দীর্ঘমেয়াদে বিভিন্ন সমস্যা র সৃষ্টি করে যেমন লিভার এর জটিল রোগ। ওজন কমানো ও পরিমিত সুষম খাদ্যাভ্যাস এ রোগ প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাত খুব ই জরুরি।  প্রতি তিন মাস অন্তর রক্ত পরীক্ষা করে লিপিড প্রোফাইল, ব্লাড সুগার পরিমাপ করা ও ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।

সবার জন্য শুভকামনা।

কিডনি তে পাথর এর লক্ষণ কি?

কিডনি তে পাথর এর লক্ষণ কি? এর প্রতিকার কি?

পস্রাবের সময় জ্বালা পোড়া, পিঠের নিচে দু পাশে তীক্ষ্ণ ব্যথা, পস্রাবের গতি কমে যাওয়া, বাজে গন্ধ, একই সাথে জ্বর ইত্যাদি হলো কিডনি তে পাথর হওয়ার লক্ষণ। এ রোগ নির্ণয়ের জন্য xray ও আলট্রা সোনোগ্রাম করানো লাগতে পারে যা ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী করতে হবে। এ রোগ প্রতিরোধ এর জন্য পরিমিত পানি পান করতে হবে (দিনে ৬-৮ গ্লাস )। লবন ও লবন জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।  দুধ, পনির, দই, কমলা জাতীয় ফল এ রোগ প্রতিরোধ এ কার্যকরী। নিয়মিত শরীরচর্চা এবং skipping এ ক্ষেত্রে খুব উপকারী।

সবার জন্য শুভকামনা।

প্রস্টেট এর সমস্যা কি ?

প্রস্টেট এর সমস্যা কি ? এর প্রতিকার কি ?

৪০ উর্ধ পুরুষদের প্রস্টেট এর সমস্যা (বড় হয়ে যাওয়া) হতে পারে। ওজন বেশি হলে, ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ থাকলে এ রোগের ঝুঁকি বেশি। ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ পাওয়া, ফোটায় ফোটায় প্রস্রাব হাওয়া, সম্পূর্ণ প্রস্রাব করার অক্ষমতা এ রোগের প্রধান লক্ষণ। নিয়মিত শরীর চর্চা, অতিরিক্ত চা বা কফি না খাওয়া, চাপ হলেই আটকে না রেখে প্রস্রাব করা, ঠান্ডা পরিবেশ থেকে বেঁচে থাকা ইত্যাদি প্রস্টেট বেড়ে যাওয়া রোধ করতে পারে। এ রোগ হলে ডাক্তার দেখতে হবে এবং পরামর্শ মোতাবেক অপারেশন করা প্রয়োজন হতে পারে।

সবার জন্য শুভকামনা।

ভিটামিন ডি কেন শরীরের জন্য প্রয়োজন ?

ভিটামিন ডি কেন শরীরের জন্য প্রয়োজন ?

ওজন বেড়ে যাওয়া, অতিরিক্ত ঘামানো, ক্লান্ত বোধ করা, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কমে যাওয়া, গাঁটে ব্যথা, শুস্ক চামড়া, উচ্চ রক্তচাপ, ক্ষুধা মন্দা, কোষ্টকাঠিন্য, মাথা ঘুরানো ইত্যাদি ভিটামিন ডির ঘাটতির লক্ষণ। সামুদ্রিক মাছ, মাশরুম, কমলা, ডিমের কুসুম, কলিজা ইত্যাদি তে প্রচুর ভিটামিন ডি থাকে। সবচেয়ে সহজলোভ্ভো ও উপকারী ভিটামিন ডি পাওয়া যে সকালের রোদ এ। উল্লেখিত সমস্যা প্রকট হলে ডাক্তার এর পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

সবার জন্য শুভকামনা।