কাশি কেন হয়? এর প্রতিকার কি?

কাশি দুই ধরণের: শুকনা ও কফ যুক্ত। সাধারণত ঠান্ডা, এলার্জির কারণে শুকনা কাশি হতে পারে। কুসুম গরম পানিতে লবন মিশিয়ে গড়গড়া করলে ব্যথা প্রশমন হয়। ভেষজ চা এ ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। আন্টি হিস্টামিন জাতীয় ওষুধ খেলে কাশি ভালো হয়।  শুস্ক কাশি এক সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হলে অবশ্যই ডাক্তার দেখতে হবে। কাশির সাথে কফ বা রক্ত আসলে বা জ্বর হলে বুঝতে হবে ফুসফুসে বা গলায়  সংক্রমণ হয়েছে তাই ডাক্তার দেখতে হবে।  মনে রাখতে হবে কাশি অনেক রোগের উপসর্গ হিসেবে দেখা দেয়। তাই এক্ষেত্রে অবহেলা করা অনুচিত

গলা ব্যথা কেন হয়? এর প্রতিকার কি?

ঠান্ডা জনিত কারণে, এলার্জি, টন্সিল ইত্যাদির কারণে গলা ব্যথা হতে পারে। এছাড়া দাঁতে ইনফেকশন হলেও গলা ব্যথা হতে পারে। সাধারণত শীতকালে গলা ব্যথার প্রকোপ বেশি দেখা যায়। কুসুম গরম পানিতে লবন মিশিয়ে গড়গড়া করলে ব্যথা প্রশমন হয়। ভেষজ চা এ ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে।  ভোর সকালে বা সন্ধ্যার পরে হাটতে বা জগিং এ বের হলে মাফলার বা monkey ক্যাপ পড়লে ঠান্ডা প্রতিরোধ করা যায়। গলায় ইনফেকশন বা টন্সিল এর সমস্যা হলে ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।  সবার জন্য শুভকামনা।

ভালো ব্যবসা করার জন্য কিভাবে কাস্টমারের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলবো ?

  • ভালো ব্যবসা করতে হলে আপনাকে অবশ্যই এবং সবসময় কাস্টমারের সুবিধার কথা চিন্তা করতে হবে।
  • কাস্টমারের বিশ্বাস অর্জন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই মানসম্মত প্রোডাক্ট বাজারে দিতে হবে।
  • প্রোডাক্ট এর ব্যাপারে কাস্টমারের কাছ থেকে মতামত গ্রহণ করতে হবে।
  • প্রোডাক্ট এর মান উন্নয়ন করার জন্য সবসময় চেষ্টা করুন।
  • প্রোডাক্ট এর ব্যাপারে কাস্টমার কে জানানোর জন্য মার্কেটিং করুন। যাতে কাস্টমার খুব সহজে আপনার প্রোডাক্ট এর ব্যাপারে জানতে পারে।

ভাল স্ত্রী কিভাবে হওয়া যায় ?

একজন ভালো স্ত্রী হওয়ার জন্য আমার অভিজ্ঞতা থেকে কিছু উপায় বলে দিলাম। যা নিম্নে তুলে ধরা হলো-

  • ত্যাগ শিকার করতে শিখুন।
  • সংসারের প্রতি যত্নশীল হউন।
  • স্বামীকে প্রচুর পরিমানে ভালোবাসুন।
  • নিজের শশুর-শাশুড়ির সাথে ভালো ব্যবহার করুন।
  • স্বামীর ইনকামের উপর খুশি থাকুন।
  • কখনোই বেশী আশা করবেন না।
  • উচ্চভিলাষী চিন্তা ভাবনা ত্যাগ করুন।
  • সংসারে অভাব থাকলে নিজে আয় করার চেষ্টা করুন।
  • অর্থ জমানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।

ভাল স্বামী কিভাবে হওয়া যায় ?

মনোবিদরা ভালো স্বামী হওয়ার জন্য কিছু উপায় বলে দিয়েছেন। যা নিম্নে তুলে ধরা হয়েছে-

  • স্ত্রীকে ভালোবাসুন। তাকে বোঝার চেষ্টা করুন।
  • স্ত্রীর প্রতি যত্নবান হউন। তার শারীরিক ও মানসিক ব্যাপারে খেয়াল রাখুন।
  • স্ত্রীর সাথে শিশু সুলভ আচরণ করবেন না।
  • স্ত্রীকে বিশ্বাস করুন। অযথা কোনো বিষয়ে সন্ধেও করবে না।
  • স্ত্রীর সাথে রোমান্টিক হন। এবং স্ত্রীকে বন্ধু বানান।

কি করলে স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক ভালো থাকে ?

  • দুজন দুজনের প্রশংসা করুন।
  • দুজন দুজনের সাথে কখনো মিথ্যা বলবেন না। প্রয়োজনে কথা গোপন করুন কিন্তু মিথ্যা বলবেন না।
  • দুজন দুজনকে সম্মান করতে শিখুন। সাথে একে অপরের পরিবার কে সম্মান করুন।
  • কখনো দুজন দুজনের দুর্বল বিষয় বা দোষ নিয়ে উপহাস করবেন না। বরং ধীরে ধীরে ঠান্ডা মাথায় তার দুর্বলতা বা দোষ গুলো তুলে ধরুন এবং তা শুধরানোর উপায় বলুন।
  • দুজন দুজনের সামনে হাসি মুখে থাকার চেষ্টা করুন।
  • একে ওপরের চিন্তা-ভাবনার উপর প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করবেন না। বরং একে অপরকে বুঝার চেষ্টা করুন।

আমার কাছে যতটুকু ভালো মনে হলো ততটুকু আমি আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম। আমি মনে করি এই বিষয় গুলো মেনে চললে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক সব সময় ভালো থাকবে।

আপনার মতে ভাই-বোনের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত ?

আমাদের উচিত ভাই-বোনের সম্পর্ক বন্ধুর মতো হওয়া উচিত। কারণ, এতে করে তারা কিশোর বা কিশোরী বয়সে কোনো ভুল করার হাত থেকে রক্ষা পায়। কারণ, আমরা অনেক সময় অনেক বিষয় মা-বাবার সাথে আলোচনা করতে ভয় পাই। কিন্তু আমাদের বহায়-বোনের সম্পর্ক যদি বন্ধুর মতো হয় তাহলে আমরা যেকোনো বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারবো এবং সমাধান বের করতে পারবো।

সম্পর্ক কিভাবে দীর্ঘস্থায়ী হয়ে ওঠে ?

  • সম্পর্কে চাওয়া-পাওয়া কমিয়ে নিঃস্বার্থ ভাবে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখুন।
  • কথা কম বলুন, বেশী কথা বললে সম্পর্কে আনন্দ নষ্ট হয়ে যেতে থাকে।
  • সম্পর্কের মাঝে ইগো রাখবেন না। কারণ, ইগো সম্পকে ফাটল সৃষ্টি করে।
  • পৃথিবীতে এখন কেউ পারফেক্ট নয়। তাই প্রিয় মানুষের নেগেটিভ দিক ব্যাড দিয়ে পজিটিভ দিক মনে রাখুন।
  • সম্পর্কে সন্দেহ করবেন না।
  • প্রিয় মানুষটিকে ভুগতে চেষ্টা করুন।
  • ক্ষমা চাওয়া শিখুন। কারণ, ক্ষমা চাওয়া জানলে আপনার সম্পর্ক অনেক দিন অনায়েসে টিকে থাকবে।

কিভাবে টেকনিক্যালি ‘না’ বলা যায় ?

কোন মানুষের মনে আঘাত না দিয়ে না বলা একটি শৈল্পিক ব্যাপার। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে না বলতে হবে নয়তো এর জন্য আপনাকে ঝামেলা বা যন্ত্রনা সহ্য করতে হবে। কিন্তু কাউকে কোনো বিষয়ে না বললে এর সাথে যথাযথ যুক্তি দিয়ে দিবেন। যাতে কেউ আপনার উপর কোনো দোষ অথবা রাগ না করে।

কিভাবে সহজ উপায়ে আপনি আপনার বন্ধু নির্বাচন করবেন ?

আপনি প্রধানত ৩ টি উপায়ে বন্ধু নির্বাচন করতে পারেন। উপায় তিনটি হলো-

১) আপনি আপনার নতুন বন্ধুর সাথে ১ দিনের জন্য ভ্রমণে যান।

২) নতুন বন্ধুর অতীত সমন্ধে জানার চেষ্টা করা এবং তাকে বুঝতে পারা।

৩) নতুন বন্ধুর সাথে যদি সম্ভব হয় তাহলে আংশিক লেন -দেন করুন।