বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা।

বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন ইতিমধ্যে পরিবেশের উপর বিশেষ প্রভাব ফেলেছে। হিমবাহগুলি সঙ্কুচিত হয়েছে, নদী এবং হ্রদের বরফ আগেই গলে যাচ্ছে, উদ্ভিদ এবং প্রাণীর পরিসর স্থানান্তরিত হয়েছে এবং গাছে তাড়াতাড়ি ফুল আসছে। যা বর্তমান বিশ্বের প্রাণীকুলের জন্য মারাত্মক হুমকি। ধারণা করা হয় যে করোনা (COVID-19) এর কারণে যে পরিমান মানুষ মারা গেছে, এর চাইতে বেশি মানুষ মারা যাবে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে।

বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিজ্ঞানীরা অতীতে যে প্রভাবগুলি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তা এখন ঘটছে। যেমন- সমুদ্রের বরফ হ্রাস, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং দীর্ঘতর এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে নতুন মরুঅঞ্চল সৃষ্টি।

মূলত মানব ক্রিয়াকলাপ দ্বারা উত্পাদিত গ্রিনহাউস গ্যাসের কারণে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা আগামী কয়েক দশক ধরে বাড়তে থাকবে। যার ফলে কিছু অঞ্চলে উপকারী প্রভাব পর্বে এবং অন্যগুলিতে ক্ষতিকারক প্রভাব পরবে। তাছাড়া, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে মানুষের নিট বার্ষিক খরচ বৃদ্ধি পাবে।

প্রাচীন যুগে যেসব এলাকায় বাংলা জনপদ গড়ে উঠেছিল।

জনপদের নামবর্তমান অবস্থান
পুণ্ড্রবৃহত্তম বগুড়া, রংপুর, রাজশাহী, দিনাজপুর।
বরেন্দ্ৰপাবনা, বগুড়া, রাজশাহী বিভাগের কিছু অংশ, রংপুর ও দিনাজপুরের কিছু অংশ।
বঙ্গঢাকা, ময়মনসিংহ, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, বরিশাল ও পটুয়াখালী।
গৌড়মালদহ, মুর্শিদাবাদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, বীরভূমি, পশ্চিম বর্ধমান।
সমতটকুমিল্লা ও নোয়াখালী।
রাঢ়পশ্চিম বাংলায় অবস্থিত দক্ষিণাঞ্চল।
হরিকেলপার্বত্য চট্ৰগ্ৰাম, ত্ৰিপুরা ও সিলেট।
চন্দ্ৰদ্বীপবিক্ৰমপু্‌র, বরিশাল, মুন্সীগঞ্জ জেলা।
সপ্তগাঁওখুলনা এবং এর পাশে সমুদ্ৰ তীরবর্তী অঞ্চল।
কামরূপজলপাইগুড়ি ও আসামের কামরূপ জেলা।
তাম্ৰলিপ্তমেদিনীপুর জেলা।
আরাকানকক্সবাজার ও মায়ানমারের কিছু অংশ।
সূহ্মগঙ্গা-ভাগীরথীর পশ্চিম তীরের দক্ষিণ ভূভাগ, হুগলির বৃহদাংশ, হাওড়া এবং বীরভূম জেলা নিয়ে সূহ্মর অবস্থান ছিলো।
বিক্রমপুরমুন্সিগঞ্জ এবং এর আশেপাশের অঞ্চল
বাকেরগঞ্জবাগেরহাট, বরিশাল, খুলনা।

ভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য বারদী লোকনাথ আশ্রম কেমন ?

ভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য শ্রী শ্রী লোকনাথ বারদী লোকনাথ আশ্রম আদর্শ জায়গা। কারণ, এই খানে ধর্ম-বর্ণ-জাতি বিভেদ বলতে কিছু নেই, এই জায়গা তে সকল মানুষ সমান, সকল মানুষের মিলন মেলা। ১৮৬৩ সালে লোকনাথ ব্রহ্মচারী বারদী গ্রামে নিবিড় পরিচর্যায় এই আশ্রম গড় তুলেন। বর্তমানে প্রতিদিন অনেক মানুষ এইখানে ভিড় করে।

ঢাকার গুলিস্থান থেকে বোরাক, দোয়েল বা স্বদেশ বাসে চড়ে নারায়ণগঞ্জের মোর্গাপাড়া চৌরাস্তা নেমে সিএনজি বা রিক্সায় করে শ্রী শ্রী লোকনাথ বারদী লোকনাথ আশ্রমে পৌঁছে যাবেন।