মৌলভীবাজারের কিছু দর্শনীয় স্থানের নাম

নিম্নে মৌলভীবাজারের কিছু দর্শনীয় স্থানের নাম দেওয়া হলো :-

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান: ইহা একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল। মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল উপজেলায় এই উদ্যানটি অবস্থিত।

মাধবকুন্ড জলপ্রপাত : মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায় অবস্থিত।

হামহাম জলপ্রপাত : মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার রাজকান্দি এলাকায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত।

মাধবপুর লেইক : মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নে অবস্থিত।

দুসাই রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা : দুসাই রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা এর অবস্থান মৌলভীবাজার জেলার গিয়াসনগরে। ইহা World Luxury Hotel Awards প্রাপ্ত।

গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ : ৫ষ্টার মানের এই রিসোর্টটি মৌলভীবাজার জেলের শ্রীমঙ্গল উপজেলায় অবস্থিত।

মৌলভীবাজার জেলা সমন্ধে আরো জানতে চাইলে আপনি ইউটিউব অথবা গুগলের সাহায্য নিতে পারেন।

সিলেটে আর কি আছে দেখার, চা বাগান এবং জাফলং বাদে ?

সিলেটে চা বাগান এবং জাফলং ছাড়া আরো অনেক গুলো দর্শনীয় স্থান রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে প্রধান প্রধান জায়গা গুলোর অবস্থান তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। নিম্নে প্রধান প্রধান জায়গা গুলোর অবস্থান তুলে ধরা হলো :

বিছনাকান্দি : সিলেট শহর থেকে প্রায় ৩৯ কিলোমিটার দূরে গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নে অবস্থিত।

রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট : সিলেট শহর থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত।

লালাখাল : সিলেট শহর থেকে প্রায় ৪১ কিলোমিটার দূরে জৈন্তাপুর উপজেলায় অবস্থিত।

জৈন্তাপুর রাজবাড়ি : সিলেট শহর থেকে প্রায় ৪১ কিলোমিটার দূরে জৈন্তাপুর উপজেলায় অবস্থিত।

ড্রিমল্যান্ড অ্যামিউজম্যান্ট অ্যান্ড ওয়াটার পার্ক : সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলায় হিলালপুর গ্রামে অবস্থিত।

নাজিমগড় গার্ডেন রিসোর্ট : সিলেট সদরের খাদিমনগরের পাহাড়ের কোলে প্রায় ৬ একর জমির উপর অবস্থিত।

এক্সেলসিয়র সিলেট হোটেল এন্ড রিসোর্ট : সিলেট শহর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে খাদিমপাড়ায় তিনটি টিলার সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে এটি। প্রায় ১৭ একরের এই হলিডে রিসোর্টে রয়েছে মিনি চিড়িয়াখানা, অডিটোরিয়াম, শিশুপার্ক, থ্রিস্টার মোটেল ইত্যাদি।

হযরত শাহজালাল (রা:)-এর মাজার : সিলেটের মূল শহরে অবস্থিত।

লোভাছড়া নদী : সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার ভারতের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত ঘেঁষা খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে স্বচ্ছ পানির নদী হচ্ছে লোভাছড়া।

তামাবিল: সিলেট শহর হতে প্রায় ৫৫ কিলোমিটার দূরে সিলেট-শিলং সড়কের পাশে অবস্থিত।

ডিবির হাওড় : সিলেট জেলার জৈন্তাপুরে ভারতের সীমান্ত ঘেঁষা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত।

হাকালুকি হাওড় : সিলেট এবং  মৌলভীবাজারের ৫টি উপজেলা নিয়ে বিস্তৃত বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ মিঠা পানির জলাভূমি হাকালুকি হাওড়।

সিলেট জেলা সমন্ধে আরো জানতে চাইলে আপনি ইউটিউব অথবা গুগলের সাহায্য নিতে পারেন।

শ্রীমঙ্গলের কোন কোন জায়গা ভ্রমণের জন্য উপযোগী ?

সিলেটের শ্রীমঙ্গল ভ্রমণের জন্য খুব সুন্দর জায়গা। আমার মতে বর্ষাকালের শেষের দিকে ঘুরতে যাওয়া উত্তম সময়। শ্রীমঙ্গলের যেসব জায়গা আপনি অবশ্যই ঘুরতে যাবেন, সেই জায়গা গুলোর নাম হলো-

  • শ্রীমঙ্গল টি রিসোর্ট এন্ড মিউজিয়াম।
  • বধ্যভূমি ৭১।
  • মাধবকুন্ড জলপ্রপাত ও ইকোপার্ক।
  • বাইক্কার বিল।
  • লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান।
  • নীলকণ্ঠ চা কেবিন (সাত রংয়ের চা)।

ঠোঁট এর কোনে ঘা

ঠোঁট এর কোনে ঘা কেন হয়? এর প্রতিকার কি?


অপুষ্টি, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকার কারণে ঠোঁট এর কোনে ঘা হতে পারে। সাধারণত ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও সি এর অভাবে এ রকম হয়। সিম এর বিচি, বিভিন্ন রকমের বাদাম, সূর্যমুখীর বিচি, পাতা জাতীয় সবজি, ব্রকোলি, লেবু, আমলকি, কলা, কমলা ইত্যাদি তে প্রচুর ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও ভিটামিন সি থাকে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ট্যাবলেট দিনে একটি করে একমাস সেবনে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে।

সবার জন্য শুভকামনা।

জ্বর ঠোসা

জ্বর ঠোসা কেন হয়? এর প্রতিকার কি?


জ্বর এ ভোগার পর ঠোঁট এর উপরে বা নিচে ছোট ফুসকুড়ি উঠতে পারে যাকে জ্বর ঠোসা বলে । এ সময় ফুসকুড়ি গুলো তে হাত দেয়া অনুচিত। ফুসকুড়ির পানি ছড়ালে আরো ঠোসা উঠতে পারে। বাজারে প্রাপ্ত ভালো মানের গ্লিসারিন এর হালকা প্রলেপ লাগালে তাড়াতাড়ি ঠোসা নিরাময় হয়। অনেক সময় কিছু সময় পর ঠোসা এমনিতেও ভালো হয়ে যায়


সবার জন্য শুভকামনা।

মুখে ঘা

মুখে ঘা বা ওরাল আলসার কেন হয়? এর প্রতিকার কি?


অপুষ্টি, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকার কারণে ঠোঁট এর কোনে ঘা হতে পারে। সাধারণত ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও সি এর অভাবে এ রকম হয়। সিম এর বিচি, বিভিন্ন রকমের বাদাম, সূর্যমুখীর বিচি, পাতা জাতীয় সবজি, ব্রকোলি, লেবু, আমলকি, কলা, কমলা ইত্যাদি তে প্রচুর ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও ভিটামিন সি থাকে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ট্যাবলেট দিনে একটি করে একমাস সেবনে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে।

মাইগ্রেন

মাইগ্রেন কেন হয়? এর প্রতিকার কি?


দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ, হরমোন এর তারতম্যের কারণে মাইগ্রেন হতে পারে। মাথা ব্যথা, চোখে আলো লাগলে বা আওয়াজে অসুবিধা, হরমোন এর তারতম্য, বমি ভাব ইত্যাদি এ রোগ এর লক্ষণ। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসক এর পরামর্শ গ্রহণ করলে রোগ মুক্তি হতে পারে। অবহেলা করলে এ রোগ এর লক্ষণ বৃদ্ধি পায়।

সাইনোসাইটিস

সাইনোসাইটিস কেন হয়? এর প্রতিকার কি?


মাথা ও নাকের হাড় এর কোষঝিল্লির প্রদাহের কারণে মিউকাস জাতীয় রস হয় যার ফলে মাথার সামনে ভার অনুভূত হয় ও মাথা ব্যথা হয়। এটি সাইনোসাইটিস। গরম পানিতে অল্প মেন্থল মিশিয়ে ভাপ নিলে এক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়। ব্যথা নাশক ওষুধ খেলে সাময়িক ব্যথা প্রশমন হয়। মাথা ব্যথা বেশি হলে ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে হবে।

সবার জন্য শুভকামনা।

বুক জ্বালা পোড়া

বুক জ্বালা পোড়া কেন হয়? এর প্রতিকার কি?


অনেক্ষন খালি পেটে থাকলে, ভাজা পোড়া খেলে, গুরুপাক খাবার বা ফাস্ট ফুড খেলেও বুক জ্বালা পোড়া করতে পারে। অনেকেই বুক জ্বালা পোড়ার জন্য এন্টাসিড খেয়ে থাকেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে বা হার্ট এর অসুখের কারণেও জ্বালা পোড়া ভাব হতে পারে। তাই বুক জ্বালা পোড়া দীর্ঘস্থায়ী হলে অবশ্যই ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে হবে।

সবার জন্য শুভকামনা।

পায়ু পথে ব্যথা

এনাল ফিশার বা মলদ্বার এ ব্যথা কেন হয়? এর প্রতিকার কি?


দীর্ঘ দিন কোষ্টকাঠিন্য থাকলে পায়খানার সময় পায়ুপথে ব্যথা হয় এবং পরে ছিলে গিয়ে রক্ত পড়তে পারে। সে সময় অনেকে পায়খানা করতে ভয় পায় যার ফলে কোষ্টকাঠিন্য বেড়ে যায়। আঁশ জাতীয় খাবার খেলে অবস্থার উন্নতি হতে পারে (কোষ্টকাঠিন্য এর পোস্ট দেখুন)। বড় বোল এ কুসুম গরম পানি রেখে তার উপর বসলে (পায়ু পথে হালকা গরম সেঁক) ব্যথা নিরাময় হতে পারে। ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী পায়খানার আগে মলদ্বারে চেতনা নাশক ওষুধ লাগানো যেতে পারে। অবস্থা জটিল হলে অবশ্যই ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে হবে।

Exit mobile version